শাহিনুর ইসলাম-কুষ্টিয়া
কুষ্টিয়া দৌলতপুর ফিলিপনগরে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী রাজ্জাকের হুকুমে ঘরবাড়ি ভাংচুর অগ্নিসংযোগ, লুটপাট, চাঁদাবাজি সহ শত শত মানুষ ঘরবাড়ি ছাড়া।
কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর থানার ফিলিপনগর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী মাহবুবুল আলম হানিফের সহযোগী আরমা গ্রুপের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাকের হুকুমে তার সন্ত্রাসীবাহিনী এলাকায় অস্ত্র মহড়া দিচ্ছে চাঁদাবাজি করছে ঘাট দখল মাঠ দখল ঘরবাড়ি লুটপাট, ঘরবাড়ি ভাংচুর আগুন দিয়েছে ৩০ টা বাড়িতে। রাজ্জাকের সন্ত্রাসীর ভয়ে শত শত মানুষ ঘরবাড়ি ছাড়া। দির্ঘ্য বিশ বছর রাজ্জাক ও সেন্টুর সন্ত্রাসীরা এলাকায় দখলদারিত্ব করেছে। সেন্টুর মৃত্যুর পর বিশ বছরের অবসান ঘটিয়ে এলাকাবাসী সস্তী পেয়ে মিষ্ট বিতরন করেছে। সেন্টু সকাল বিকাল বিভিন্ন বংশের লোকজন কে মা মাসি তুলে গালাগালি করতো এতে বিভিন্ন বংশের লোকজনের পিঠ দেওয়ালে ঠেকে ক্ষিপ্ত হয়ে গেছে। যাদের বাড়িতে আগুন দিয়েছে বিভাগীয় হিসাব রক্ষক কর্মকর্তা মহি উদ্দিন ঠাকুর, অবসরপ্রাপ্ত আর্মি আলতাব হোসেন,ঝর্না মাষ্টার, আমির ঠাকুর, সিদ্দিক, মজিবর, সাইফুল, তহিদ ঠাকুর, রশিদ ঠাকুর, সহ আরো অনেকের বাড়ি। সাঈদ নামে এক নিরিহ ছেলে কে মারপিট করেছে।
এদিকে এলাকার লোকজন জানায় রাজ্জাক ও সেন্টু অত্যাচারি ব্যাক্তি সুবিধা ভোগ করতে পারে। সেন্টুর সাথে প্রত্যেক বংশের গেন্জাম। ছাত্তার চেয়ারম্যান বংশের হান্নান প্রফেসর কে নিয়মিত গালাগালি করে সেন্টু নুর রহমান চেয়ারম্যান বংশের লোকজন কে নিয়মিত গালাগালি করে, ঠাকুর বংশের লোকজন কে নিয়মিত গালাগালি করে, খিজির খান কে নিয়মিত গালাগালি করে, কবিরাজ বংশের লোকজন কে নিয়মিত গালাগালি করে, ইয়াকুব আলী বংশের লোকজন কে নিয়মিত গালাগালি করে। অবসরপ্রাপ্ত আর্মি আলতাব কে কোন কারন ছাড়াই মারপিট, টুকুর মা মাসি তুলে নিয়মিত গালাগালি করে সেন্টু ও রাজ্জাকের বিরুদ্ধে হাজার অভিযোগ রয়েছে। ছাত্র গনঅভ্যুত্থানের খুনি হাসিনার সহযোগী রাজ্জাক বনশ্রীতে বসে ছাত্রদের খুনের পরিকল্পনা করে। ফিলিপনগর কে অশান্ত করার মাস্টারমাইন্ড রাজ্জাক নিজেই।প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। রাজ্জাক সহ তাদের সন্ত্রাসীদের গেফতার করে আইনের মাধ্যমে বিচার করা হোক।
সম্পাদকঃ মোঃ আব্দুল বারী।
© ভোরের কন্ঠ - ২০২৪