মোহাম্মদ খলিলুর রহমান খলিল
নবীনগর টু ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও নবীনগর টু ব্রাঞ্ছারামপুর ফেরিঘাটের রাস্তা সংস্কার ও নতুন করে চালু হয়েছে। নবীনগর টু ব্রাহ্মণবাড়িয়া রাস্তায় চলাচলে যাত্রীদের নিরাপদ সড়ক। এই সড়কের মাধ্যমে রাতবিরাতে যাত্রীরা বাড়িতে ফিরতে পারেন। এত চমৎকার যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু হলেও যাত্রীরা অতিরিক্ত ভাড়ার কারণে ভোগান্তিতে পড়ে।নবীনগর টু কোম্পানিগঞ্জ সড়কের ২৮ কিলোমিটার রাস্তার বাস ভাড়া ৬০ টাকা ও সিএনজি ভাড়া ৮০ অথচ নবীনগর টু ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাত্র ১৯ কিলোমিটারের সিএনজি ভাড়া ১৮০ টাকা। ১৯ কিলোমিটার এই মহাসড়কে মাত্র চল্লিশ মিনিটের জেলা সদরে যাওয়া যায় যেখানে ভাড়া হওয়ার কথা ৬০ টাকা সেখানে যাত্রীদের নিকট থেকে নিচ্ছে ১৮০ টাকা কোন কোন ক্ষেত্রে রাতের বেলা এই ভাড়া ৩০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে যায়। নবীনগর টু বাঞ্ছারামপুর ফেরিঘাটের ভাড়া হওয়ার কথা ৭০ টাকা সেই ভাড়াও জনপ্রতি ২০০ শত টাকা।স্থানীয় সংসদ সদস্য ফয়জুর রহমান বাদল এর ২০১৪ -২০২৯ সালে প্রকল্পের কাজ শুরু হয়ে ওনার বর্তমান সময়ে এসে মহাসড়কের কাজ সমাপ্ত হয়।জনগন আশায় ছিল অল্প খরচে জেলা সদরে যাতায়াত করবে কিন্তু এই সড়কে জনগণের চলাচল কষ্ট হচ্ছে ভাড়া নামক চাঁদাবাজির কারনে।নবীনগরের সাধারণ যাত্রীরা মনে করে সিএনজি মালিকরা নবীনগরকে মগের মুল্লুক মনে করে,আর এই নৈরাজ্য করার সুযোগ পায় নবীনগর উপজেলা প্রশাসনের নজরধারী না থাকায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নবীনগর সহকারী কমিশনার ভূমি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু মোছা বলেন,তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে খুব শীঘ্রই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সম্পাদকঃ মোঃ আব্দুল বারী।
© ভোরের কন্ঠ - ২০২৪